ঢাকা , শনিবার, ১৫ মার্চ ২০২৫, ১ চৈত্র ১৪৩১ বঙ্গাব্দ
নোটিশ :
আমাদের ওয়েবসাইটে আপনাকে স্বাগতম। দেশের সকল জেলা ও উপজেলা পর্যায়ে প্রতিনিধি নিয়োগ চলছে। যোগাযোগ 01714455681

সালথার গোমুত্রের গন্ধে মসজিদের মুসুল্লিগণ অতিষ্ঠ-করতে পারছেন না ইফতার।

  • Reporter Name
  • আপডেট সময় ০৭:১০:৪৩ অপরাহ্ন, শুক্রবার, ৭ মার্চ ২০২৫
  • ১৮ বার পড়া হয়েছে

সাইদ গাজী সালথা ফরিদপুর প্রতিনিধি,

মসজিদ একটি পবিত্র স্থান যেখানে মানুষ নিরিবিলি ইবাদতের জন্য আসেন, এটা একটি প্রশান্তিময় যায়গা আল্লাহর দরবারে মনের ফরিয়াদ ও নিজ পাপ থেকে ক্ষমা ভিক্ষার স্থান যাকে বলা হয় আল্লাহর ঘর।
ফরিদপুরের সালথার উপজেলার সোনাপুর ইউনিয়নের ৪নং ওয়ার্ড এর চর বাংরাইল খালপাড় জামে মসজিদে গোমুত্রের গন্ধে মসজিদের মুসুল্লিগণ অতিষ্ঠ-করতে পারছেন ইফতার পারছেনা নিরিবিলি ইবাদত ।
আজ শুক্রবার ৭ই মার্চ জুম্মার নামাজ বাদ মুসিল্লিগণ আবু মোল্লা ,পিতা মৃত বজলু মোল্লা তার বাড়ীতে তাকে অনুরোধ করার যান, মুসল্লিগণকে দেখে সটকে পড়নে এবং তিনি মানুষের কাছে বলেন আমি এখান থেকে গরুর ঘরের ময়লার কূপ সরাবোনা যদি কেউ কিছু আমাকে করতে পারে তাহলে যেন করে, আমি প্রশাসনের ভয় পাইনা।
উল্লেখ্য সরকারি খালের পাশেই মসজিদ এর পাশেই গরুর ঘরের ময়লার কূপ দিয়েছে আবু মোল্লা , বার বার অনুরোধ করা শর্তেও প্রায় বছর যাবৎ আবু মোল্লার পিছনে ঘু্রে কোন সমাধান পায়নি সাধারণ মুসল্লী ও এলাকার সাধারণ জনগণ।
এ বিষয়ে কথা বলেন ছবুর মুন্সি , দাউদ মোল্লা ,আকমল সেখ ,জাহাঙ্গীর মোল্লা, নাগর মুন্সী, শফিক শেখ, মাজেদ শেখ ও মসজিদে ইমাম সাহেব। সকলেই বলেন আমরা আবু মোল্লা কে অনেক বার বলেছি ভাই আমাদের মসজিদে নামাজ পড়তে সমস্যা তুমি গরুর ঘরের কূপটা অন্য যায়গা দাও তিনি কারো কোন কথা পাত্তাই দেয়নি।
উক্ত সমস্যার সমাধানে আমরা সকলে সালথা প্রশাসনের দৃষ্টি আর্কশন করছি এ ব্যাপারে আপনারা সহায়তা করুণ।
গোমুত্র (গরুর মূত্র) সাধারণত বৈজ্ঞানিক দৃষ্টিকোণ থেকে এটি মানব স্বাস্থ্যের জন্য ক্ষতিকারক হতে পারে। গোমুত্রের কিছু সম্ভাব্য ক্ষতিকারক দিক নিম্নলিখিত:
ব্যাকটেরিয়া এবং ভাইরাস সংক্রমণ**: গোমুত্র বিভিন্ন ধরনের ব্যাকটেরিয়া এবং ভাইরাস ধারণ করতে পারে, যেগুলি মানব শরীরে রোগ সৃষ্টি করতে পারে। বিশেষ করে, যদি এটি অশুদ্ধ বা অপরিষ্কার অবস্থায় ব্যবহৃত হয়, তাহলে এই ধরনের সংক্রমণ হতে পারে।
হজম সমস্যা**: গোমুত্র মানবদেহের জন্য প্রাকৃতিকভাবে উপকারী নয় এবং এটি খেলে হজম সমস্যা বা পেটের গোলমাল হতে পারে। গোমুত্রের অম্লতা ও রাসায়নিক উপাদান মানব হজম ব্যবস্থার জন্য উপযুক্ত নয়।
অ্যালার্জি**: কিছু মানুষের গোমুত্রের প্রতি অ্যালার্জি থাকতে পারে, যা ত্বকের র্যাশ, চুলকানি বা অন্যান্য অ্যালার্জিক প্রতিক্রিয়া সৃষ্টি করতে পারে।
বিশুদ্ধতার অভাব**: গোমুত্র যদি সম্পূর্ণ বিশুদ্ধ না থাকে বা সঠিকভাবে পরিশোধিত না হয়, তবে এটি অন্যান্য ক্ষতিকর পদার্থ যেমন কেমিক্যাল বা বিষাক্ত উপাদান ধারণ করতে পারে, যা মানুষের স্বাস্থ্যের জন্য বিপজ্জনক।
অত্র সোনাপুর ইউনিয়নের চেয়ারম্যান এলাকায় না থাকায় এবং ওয়ার্ড সদস্যকে না পাওয়ায় তাদের কোন বক্তব্য নেওয়া সম্ভব হয়নি।

ট্যাগস

আপনার মতামত লিখুন

Your email address will not be published. Required fields are marked *

আপনার ইমেইল ও অন্যান্য তথ্য সঞ্চয় করে রাখুন

আপলোডকারীর তথ্য

জনপ্রিয় সংবাদ

সালথার গোমুত্রের গন্ধে মসজিদের মুসুল্লিগণ অতিষ্ঠ-করতে পারছেন না ইফতার।

আপডেট সময় ০৭:১০:৪৩ অপরাহ্ন, শুক্রবার, ৭ মার্চ ২০২৫

সাইদ গাজী সালথা ফরিদপুর প্রতিনিধি,

মসজিদ একটি পবিত্র স্থান যেখানে মানুষ নিরিবিলি ইবাদতের জন্য আসেন, এটা একটি প্রশান্তিময় যায়গা আল্লাহর দরবারে মনের ফরিয়াদ ও নিজ পাপ থেকে ক্ষমা ভিক্ষার স্থান যাকে বলা হয় আল্লাহর ঘর।
ফরিদপুরের সালথার উপজেলার সোনাপুর ইউনিয়নের ৪নং ওয়ার্ড এর চর বাংরাইল খালপাড় জামে মসজিদে গোমুত্রের গন্ধে মসজিদের মুসুল্লিগণ অতিষ্ঠ-করতে পারছেন ইফতার পারছেনা নিরিবিলি ইবাদত ।
আজ শুক্রবার ৭ই মার্চ জুম্মার নামাজ বাদ মুসিল্লিগণ আবু মোল্লা ,পিতা মৃত বজলু মোল্লা তার বাড়ীতে তাকে অনুরোধ করার যান, মুসল্লিগণকে দেখে সটকে পড়নে এবং তিনি মানুষের কাছে বলেন আমি এখান থেকে গরুর ঘরের ময়লার কূপ সরাবোনা যদি কেউ কিছু আমাকে করতে পারে তাহলে যেন করে, আমি প্রশাসনের ভয় পাইনা।
উল্লেখ্য সরকারি খালের পাশেই মসজিদ এর পাশেই গরুর ঘরের ময়লার কূপ দিয়েছে আবু মোল্লা , বার বার অনুরোধ করা শর্তেও প্রায় বছর যাবৎ আবু মোল্লার পিছনে ঘু্রে কোন সমাধান পায়নি সাধারণ মুসল্লী ও এলাকার সাধারণ জনগণ।
এ বিষয়ে কথা বলেন ছবুর মুন্সি , দাউদ মোল্লা ,আকমল সেখ ,জাহাঙ্গীর মোল্লা, নাগর মুন্সী, শফিক শেখ, মাজেদ শেখ ও মসজিদে ইমাম সাহেব। সকলেই বলেন আমরা আবু মোল্লা কে অনেক বার বলেছি ভাই আমাদের মসজিদে নামাজ পড়তে সমস্যা তুমি গরুর ঘরের কূপটা অন্য যায়গা দাও তিনি কারো কোন কথা পাত্তাই দেয়নি।
উক্ত সমস্যার সমাধানে আমরা সকলে সালথা প্রশাসনের দৃষ্টি আর্কশন করছি এ ব্যাপারে আপনারা সহায়তা করুণ।
গোমুত্র (গরুর মূত্র) সাধারণত বৈজ্ঞানিক দৃষ্টিকোণ থেকে এটি মানব স্বাস্থ্যের জন্য ক্ষতিকারক হতে পারে। গোমুত্রের কিছু সম্ভাব্য ক্ষতিকারক দিক নিম্নলিখিত:
ব্যাকটেরিয়া এবং ভাইরাস সংক্রমণ**: গোমুত্র বিভিন্ন ধরনের ব্যাকটেরিয়া এবং ভাইরাস ধারণ করতে পারে, যেগুলি মানব শরীরে রোগ সৃষ্টি করতে পারে। বিশেষ করে, যদি এটি অশুদ্ধ বা অপরিষ্কার অবস্থায় ব্যবহৃত হয়, তাহলে এই ধরনের সংক্রমণ হতে পারে।
হজম সমস্যা**: গোমুত্র মানবদেহের জন্য প্রাকৃতিকভাবে উপকারী নয় এবং এটি খেলে হজম সমস্যা বা পেটের গোলমাল হতে পারে। গোমুত্রের অম্লতা ও রাসায়নিক উপাদান মানব হজম ব্যবস্থার জন্য উপযুক্ত নয়।
অ্যালার্জি**: কিছু মানুষের গোমুত্রের প্রতি অ্যালার্জি থাকতে পারে, যা ত্বকের র্যাশ, চুলকানি বা অন্যান্য অ্যালার্জিক প্রতিক্রিয়া সৃষ্টি করতে পারে।
বিশুদ্ধতার অভাব**: গোমুত্র যদি সম্পূর্ণ বিশুদ্ধ না থাকে বা সঠিকভাবে পরিশোধিত না হয়, তবে এটি অন্যান্য ক্ষতিকর পদার্থ যেমন কেমিক্যাল বা বিষাক্ত উপাদান ধারণ করতে পারে, যা মানুষের স্বাস্থ্যের জন্য বিপজ্জনক।
অত্র সোনাপুর ইউনিয়নের চেয়ারম্যান এলাকায় না থাকায় এবং ওয়ার্ড সদস্যকে না পাওয়ায় তাদের কোন বক্তব্য নেওয়া সম্ভব হয়নি।